গনোরিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা করার সকল উপায়গুলো জানুন

কিডনি রোগীর খাবার তালিকাপ্রিয় পাঠক, গনোরিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে আপনি নিশ্চয় জানতে চাচ্ছেন। তাইতো আপনি আজকের এই আর্টিকেলটিতে পৌঁছেছেন। তো বন্ধুগণ আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। কারণ আজকে আমরা আপনাকে গনোরিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা ও গনোরিয়া রোগ থেকে মুক্তির উপায় গুলো সম্পর্কে জানাবো।
গনোরিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা
গনোরিয়া রোগটি নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকলের হয়ে থাকে। আর সঠিক চিকিৎসা এবং ঔষধ ব্যাবহারের মাধ্যমে এই রোগঠি থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

পেজ সূচিপত্রঃ

ভূমিকা

গনোরিয়া রোগটি পৃথিবীব্যাপী লক্ষ্য মানুষকে প্রভাবিত করে থাকে। তাই এই গনোরিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে আমাদের সকলেরই অবগত হওয়া উচিত। এই রোগটি মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের বেশি হতে দেখা যায়। গনোরিয়া রোগটি যখন পুরুষদের হয় তখন তার প্রস্রাব করার সময় অনেক জ্বালা পোড়া করে। আর প্রস্রাব করার সময় মূত্র নারী দিয়ে পুরুষ বের হতে থাকে। এ রোগের সকল সমস্যা গুলো মেয়েদের ক্ষেত্রেও হয়ে থাকে। তবে তাদের ক্ষেত্রে তেমন একটা লক্ষণ দেখা দেয় না। সঠিক চিকিৎসা নিলে কিছুদিনের মধ্যেই রোগটি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

আপনি যদি আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকেন তাহলে আপনি গনোরিয়া রোগের লক্ষণ, এই রোগ হলে কোন কোন হোমিও ঔষধ অথবা বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ গ্রহণ করতে হবে। ঘরোয়া ভাবে চিকিৎসা নেওয়ার মাধ্যমে কিভাবে আপনি মুক্তি পাবেন সেই সকল বিষয়ে সম্পর্কে জানতে পারবেন। তো বন্ধুগন চলুন আর বেশি দেরি না করে বিস্তারিত আলোচনা যাওয়া যাক।

গনোরিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা

আপনি যদি গনোরিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনাকে জানাবো এই গনোরিয়া রোগের জন্য কোন ঘরোয়া চিকিৎসা নেই। তবে আপনি যদি খুব সাবধানতার সাথে চলাফেরা করেন তাহলে সেটি হবে আপনার গনোরিয়া রোগের সবথেকে বড় ঘরোয়া চিকিৎসা।
গনোরিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা
আপনি যখন গনোরিয়া রোগের লক্ষণ গুলো দেখে বুঝতে পারবেন আপনার এই রোগটি হয়েছে তখন অবশ্যই প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। তার মধ্যে সবার প্রথমে যেটি পড়ে সেটি হল অবৈধ সম্পর্কের সাথে মেলামেশা বন্ধ করা। এরপরে যে সকল সাবধানতা অবলম্বন করলে আপনি রোগটি থেকে মুক্তি পেতে পারেন সেগুলি হল
  • শুধুমাত্র একজন যৌনসঙ্গির সাথেই মেলামেশা করুন
  • অবৈধভাবে অন্য ব্যাক্তির সাথে যৌন মিলন করা বন্ধ করুন
  • নিয়মিত যৌ* -ন Dettol দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করুন
  • তলপেটের ব্যাথা কমানোর জন্য Algin ট্যাবলেট প্রতিদিন ৩বার খেতে পারেন
  • পিরিয়ড চলাকালিন প্যাড ব্যাবহার করুন। বার বার প্যাড পরিবর্তন করি
  • প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি খেতে হবে
  • প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন
  • পরিষ্কার কাপড় পরিধান করার চেষ্টা করুন
আপনি যখন এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণগুলো বুঝতে পারবেন তখন অবশ্যই যৌন মিলন কম করার চেষ্টা করুন। আর যদি বুঝতে পারেন দুজনেই এই গনোরিয়া রোগে আক্রান্ত হয়েছেন তাহলে বেশি চিন্তা না করে অবশ্যই একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন। সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকার চেষ্টা করুন। তাহলে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এই রোগটি থেকে মুক্তি পাবেন ইনশাআল্লাহ।

গনোরিয়া রোগের লক্ষণ

গনোরিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা তখনই আপনাকে নিতে হবে যখন আপনার মধ্যে গনোরিয়া রোগের লক্ষণ প্রকাশিত হবে। গনোরিয়া রোগটি সৃষ্টি হয় মূলত নেইসেরিয়া গনোরিয়া ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা। এই রোগটি প্রধান সংক্রমিত করে যৌনাঙ্গ, মলদ্বার, গলা এবং চোখকে। এই রোগের লক্ষণ যেই ব্যাক্তি আক্রাক্ত রয়েছে তাদের সাথে মেলামেশার ২-১৪ দিন পরে এর লক্ষণগুলো প্রকাশ পায়। এই রোগের প্রধান লক্ষণগুলোর একটি হলো প্রস্রাবে জ্বালা পোড়া করা। আর তার সাথে পুজ বের হওয়া।
এই গনোরিয়া রোগের লক্ষণ অথবা উপসর্গ যেটাই বলেন না কেন এ রোগের লক্ষণগুলো সব সময় প্রকাশ পায় না। যেটা বেশিরভাগ সময়ই উপসর্গহীন হয়ে থাকে। তবে এই গনোরিয়া রোগটি হলে সাধারণ যেই লক্ষণগুলো প্রকাশ পায় সেগুলোর মধ্যে রয়েছে
  • প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া করা
  • তল পেটে অত্যাধিক ব্যাথা করা
  • অনিয়মিতভাবে মাসিক
  • মলদ্বার এ চুলকানি
  • কষ্টদায়ক মলত্যাগ
  • অতিরিক্ত যন্ত্রণাদায়ক প্রস্রাব
  • গলা ব্যাথা করা
  • চোখ লালচে হওয়া
  • চোখের সাদা স্রাব
  • চোখে ফোলা অনুভুত হওয়া বা অতিরক্ত পরিমাণে ফুলে যাওয়া
গনোরিয়া রোগের ক্ষেত্রে এই সকল উপসর্গ গুলো দেখা দিতে পারে। এই গনোরিয়া রোগটি হলে বিভিন্ন ধরনের গুরুতর জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। তার মধ্যে রয়েছে বন্ধ্যাত্ব একটি। এছাড়াও পেলভিক বা প্রদাহজনিত রোগ রোগের পাশাপাশি অন্যান্য STI-এর সংক্রমণের ঝুঁকির মাত্রা বৃদ্ধি পায়।

গনোরিয়া টেস্টের নাম

গনোরিয়া রোগের টেস্ট করে যদি আপনার এই রোগটি ধরা পরে তাহলে অবশ্যই আপনার গনোরিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত হবে। আপনার যদি গনোরিয়া রোগের উপরের সকল লক্ষণগুলো প্রকাশ পেয়ে থাকে তাহলে আপনি টেস্ট করার মাধ্যমে খুব সহজেই এই রোগটি শনাক্ত করতে পারবেন। এখন এই রোগ শনাক্ত করার জন্য কোন কোন টেস্ট করাতে হবে সেটা তো আপনারা জানেন না। চলুন এই ব্যাপারে এখন জেনে নেই।

গনোরিয়া রোগের টেস্ট করার জন্য সবার প্রথমে যেই টেস্টের সাজেশন দেওয়া হয় সেটি হল এইচআইভি এবং সিফিলিস টেস্ট। এই টেস্টের মাধ্যমেই আপনি আপনার এই রোগটি শনাক্ত করতে পারবেন। আবার মহিলাদের জন্য সোয়াব টেস্ট এবং পুরুষদের জন্য প্রস্রাব টেস্টের নমুনা সংরক্ষণ করার মাধ্যমে জানতে পারবেন।

তবে এই সকল টেস্ট পড়ার পূর্বে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করবেন। তারপরে তিনি আপনাকে বলে দেবেন আপনার জন্য কোন কোন টেস্ট করতে হবে। সে ক্ষেত্রে তিনি যদি বলেন এইচআইভি টেস্ট করার কথা তাহলে সেটি টেস্ট করান। আর যদি বলেন প্রস্রাব টেস্ট করার কথা তাহলে সেটাই করেন।

গনোরিয়া রোগ থেকে মুক্তির উপায়

আমরা সকলেই প্রায় এখন জানি গনোরিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে। এখন অনেকেই জানতে চেয়ে থাকেন গনোরিয়া রোগ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে। আপনি যদি বুঝতে পারেন আপনার গনোরিয়া রোগটি হয়েছে তাহলে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করে চলাফেরা করুন। তবে যদি এই রোগটি হয়েই যায় তাহলে অবশ্যই নিজের দেখানো কিছু মুক্তির উপায় গুলো সম্পর্কে আপনি ভালোভাবে অবগত হন। তো চলুন কিভাবে এই গনোরিয়া রোগ থেকে মুক্তি পাবেন সেগুলোর উপায় সম্পর্কে জেনে নেই।
  • যৌন মিলনের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন
  • মাসিকের সময় প্যাড ব্যাবহার করুন
  • পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন
  • নির্দিষ্ট একজন ব্যাক্তি ব্যাতিত অন্য কোন ব্যাক্তির সাথে যৌন মিলন করা যাবে না
  • দুজন একসাথেই অসুস্থ হলে দুজনই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন
উপরে দেখানো এই সকল উপায় গুলো আপনি যদি অবলম্বন করেন তাহলে অবশ্যই কিছুদিনের মধ্যে আপনি এই গনোরিয়া রোগ থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন। তবে হ্যাঁ অবশ্যই আপনাকে একজন ভালো চিকিৎসার পরামর্শ গ্রহণ করতেই হবে।

গনোরিয়া কত দিনে ভালো হয়

গনোরিয়া রোগে আক্রান্ত হলে পুরুষের সাধারণত মূত্রনালীতে প্রসব করার সময় ব্যাথা অনুভূত হয়। তারপরে মন্ত্রণালয় দিয়ে কোচ বের হওয়ার মত অথবা সাদা কোন তরল পদার্থ লেগে থাকতে দেখা যায়। তবে অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন আমার যদি এই গনোরিয়া রোগটি হয় তাহলে কতদিনের মধ্যে ভালো হবে। এই টপিকের মাধ্যমে আমরা এ বিষয়ে জানব।
গনোরিয়া কত দিনে ভালো হয়
আপনি যদি প্রাথমিকভাবে সনাক্ত করতে পারেন আপনার গনোরিয়া রোগটি হয়েছে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। আর ডাক্তারের পরামর্শ নিলে চিকিৎসা নেওয়ার ২ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে এর একটি ভালো হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। তবে অবশ্যই একজন ভালো চিকিৎসরের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

গনোরিয়া রোগের ঔষধ

গনোরিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা নেওয়ার পরেই আপনার গনোরিয়া রোগের ঔষধ ব্যাবহার করা উচিত হবে। গনোরিয়া রোগ থেকে আপনি ঔষধ ব্যবহার করার মাধ্যমে সম্পূর্ণরূপে সুস্থ হয়ে উঠবেন। এই রোগের জন্য আপনি হোমিও ঔষধ অথবা এলোপ্যাথিক ওষুধ অথবা অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ ব্যবহার করতে পারবেন। গনোরিয়ার হোমিও ঔষধ কোনগুলো ব্যবহার করতে পারবেন সেগুলো সম্পর্কে আপনারা নিচের টপিক থেকে জানতে পারবেন।

তবে এই রোগের ক্ষেত্রে আপনি কিছু ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন। সেগুলো হলো
  • Cefteria 400mg শুধু রাতে
  • Tab. Cefteria 400mg শুধুমাত্র রাতে একটি করে
  • Tab. Neofloxin 500mg সকালে এবং রাতে একটি করে
  • Tab. Torax 10mg সকালে এবং রাতে
  • Tab. Esoral 20 mg সকালে এবং রাতে
  • Tab. Enterogermina সকালে এবং রাতে
স্বাভাবিকভাবে আপনি গনোরিয়া রোগের উপরে উল্লেখিত এই সকল ঔষধ গুলো ব্যবহার করতে পারবেন। তবে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। আপনাকে কতটুকু পরিমাণ এই ঔষধ গুলো খেতে হবে সেগুলো সম্পর্কে একজন ডাক্তারি আপনাকে সঠিক চিকিৎসা পরামর্শ দিতে পারবেন।

গনোরিয়ার হোমিও ঔষধ

গনোরিয়া রোগের ক্ষেত্রে আপনি প্রাথমিকভাবে নিম্নে দেখানো হোমিও ঔষধ গুলো ব্যবহার করতে পারবেন। তবে অবশ্যই একজন হোমিও ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে জানবেন আপনার ক্ষেত্রে কোনটি সঠিক হবে। অথবা আপনি যদি ওষুধ কিনতে চান তাহলে হোমিও ডাক্তারের দোকানে গিয়ে বললেই তিনি আপনাকে বুঝিয়ে দিবেন।
  • Angus Custus (অ্যাঙ্গাস কাস্টাস)
  • Caladium (ক্যালাডিয়াম)
  • Nuper Lutium (নুপার লুটিয়াম)
  • Selenium (সেলেনিয়াম)
  • Lycopidium (লাইকোপডিয়াম)
উপরে বললে কিন্তু হোমিও ঔষধ গুলো আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়া আরো হোমিও ঔষধ রয়েছে যেগুলো আপনি খেতে পারবেন এই রোগের ক্ষেত্রে। সে ঔষধ গুলোকে আমরা তিনটি পর্যায়ে ভাগ করেছি। প্রথম গ্রেড, দ্বিতীয় গ্রেড এবং তৃতীয় গ্রেড অনুসারে। তো চরণ বন্ধুগণ গ্রেড অনুযায়ী হোমিও ঔষধ গুলো দেখে নেওয়া যাক।

প্রথম গ্রেডের গনোরিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসায় ব্যাবহৃত হমিও ঔষধগুলো হলো
  • ক্যানাবিস স্যাট
  • থুজা
  • মেডোরিনাম
দ্বিতীয় গ্রেডের হমিও ঔষধগুলো হলো
  • সিপিয়া
  • পালসেটিলা
  • সালফার
  • একোনাইট
  • ক্যাপসিকাম
  • ক্লিমেটিস
  • জেলসেমিয়াম
  • হাইড্রাস্টিস
  • ক্যালি বাই
  • মার্ক কর
  • মার্কসল
  • সাইলিশিয়া
  • আর্জেন্ট মেট
  • সিনেবেরিস
  • মেজোরিয়াম
  • এসিড ফম
  • ক্যান্থারিস
  • কোপাইভা
  • এসিড নাইট্রিক
  • এসিড ফু্লরিক
  • পেট্রোসেলেনিয়াম
  • আর্জেন্ট নাইট্রিকাম
  • কিউবেবা অফিসিনালিস
তৃতীয় গ্রেডের হমিও ঔষধগুলো হলো
  • এলুমেন
  • এগ্নাস কাস্ট
  • এপিস মেল
  • হিসার সালফ
  • ক্রিয়োজুট
  • ক্যালি সালফ
  • ন্যাট্রাম সালফ
  • স্যাবাল সেরু
  • স্যাবাইনা
  • টেলুরিয়াম
  • এসিড বেঞ্জায়িক
তথ্যসূত্রঃ Alphahomeocare
[{(বিঃ দ্রঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যাতিত সেবন করা উচিত নয়)}]

গনোরিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQ)

প্রশ্নঃ গনোরিয়া হলে কি ঔষধ খেতে হবে?
উত্তরঃ গনোরিয়া হলে ক্যাচফ ২০০ এম জি ট্যাবলেট (Cachof 200 MG Tablet)ঔষধ খেতে হবে। তার পাশাপাশি ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

প্রশ্নঃ গনোরিয়ার কতদিন পর পরীক্ষা নেতিবাচক হয়?
উত্তরঃ গনোরিয়ার ২ সাপ্তাহ পর পরীক্ষা নেতিবাচক হতে পারে।

প্রশ্নঃ গনোরিয়া কতদিন পর ভালো হয়?
উত্তরঃ সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করার মাধ্যমে গনোরিয়া ২ থেকে ১৪ দিন পর ভালো হয়।

প্রশ্নঃ গনোরিয়া কত প্রকার?
উত্তরঃ গনোরিয়াকে শরীর বৃত্তিয় অবস্থানের ওপর ভিত্তি করে ৩টি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন
  • ইউরোজেনিটাল
  • এক্সট্রাজেনিটাল
  • ডিসমিনেটেড গনোকোকাল
প্রশ্নঃ গনোরিয়া রোগের সবচেয়ে ভালো ঔষধ কোনটি?
উত্তরঃ ডাক্তারগণ গনোরিয়া রোগের ক্ষেত্রে CDC 500 mg intramuscular ceftriaxone ঔষধটির একক ডোজ সুপারিশ করে থাকেন।

লেখকের মন্তব্য

আজকের আমাদের এই আর্টিকেলের প্রধান আলোচনার বিষয় ছিলো গনোরিয়া রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে। আশা করছি আপনি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে সেই সকল বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এমন আরো তথ্যবহুল আর্টিকেল প্রতিদিন ফ্রীতে পড়তে আমাদের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পেপারস্পট২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url