ওয়ালটন এসি প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে জানুন

ওয়ালটন ফ্রিজ প্রাইস ইন বাংলাদেশ 2024প্রিয় পাঠক, আপনি কি ওয়ালটন এসি প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি এখন একদম সঠিক জায়গাতেই রয়েছেন। কারণ আজকের এই আর্টিকেলের মধ্যে আমরা ওয়ালটন এসি প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। তাই বিস্তারিত জানার জন্য শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
ওয়ালটন এসি প্রাইস ইন বাংলাদেশ
ওয়ালটন এসি এখন বর্তমান বাজারে সবথেকে জনপ্রিয় এবং বাজেট এর মধ্যে অনেক ভালোমানের একটি এসি। এটি ব্যাবহার করে আপনি বেশ ভালো মানের সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। আজকের সম্পূর্ণ আর্টিকেল যদি আপনি পড়তে থাকেন তাহলে ওয়ালটন এসি এর দাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

পেজ সূচিপত্রঃ 

ভূমিকা

আপনারা অনেকেই ওয়ালটন এসি প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে চান। কিন্তু অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সঠিক তথ্যটি জানতে পারেন না। তবে আপনাকে বলি আপনি এখন একদম সঠিক জায়গাতেই রয়েছেন। ওয়ালটন বাংলাদেশি একটি কোম্পানি হওয়ার করণে এই কোম্পানির প্রতি বাংলাদেশের মানুষের আস্থা অনেকটাই বেশি। তাই এই গরম থেকে বাচার জন্য অনেকেই এই ওয়ালটন কোম্পানির এসি কিনার কথাই চিন্তাভাবনা করেন।

আপনি যদি আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনি হাফ টন এসির দাম কত, ওয়ালটন ১ টন এসির দাম কত, ওয়ালটন ১.৫টন এসির দাম কত এবং ওয়ালটন এসির গেরান্টি-ওয়ারেন্টি সম্পর্কেও বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাই চলুন আর বেশি দেরি না করে মূল আলোচনায় প্রবেশ করা যাক।

ওয়ালটন এসি প্রাইস ইন বাংলাদেশ

ওয়ালটন এসি প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই সঠিক তথ্য জানা নেই। যার কারণে অনেকেই এই এসি কিনতে ভয় পান। তবে আপনি যদি সঠিক তথ্য জেনে থাকেন তাহলে আপনি এই এসি ব্যাবহার করে অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ বোধ করবেন। আজকের সম্পূর্ণ আর্টিকেলের মধ্যে আমরা এই ওয়ালটন এসির প্রাইস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
ওয়ালটন এসি প্রাইস ইন বাংলাদেশ
বর্তমান বাংলাদেশের বাজারে অনেক ধরণের কোম্পানির এসি পাওয়া যায়। তার মধ্যে ওয়ালটনের এসি অনেক বেশি বাজেট সই। তার পাশাপাশি এই পণ্যের সার্ভিস ও অনেক ভালো। বর্তমান বাজারে ওয়ালটন কোম্পানির এসির দাম বিভিন্ন ধরণের রয়েছে। এটি ৩০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে এক লাখ বা তার বেশি ও হয়ে থাকে।

তাই আপনার বাজেট যেমন আপনি সেই মানেরই ওয়ালটনের এসি ক্রয় করে ব্যাবহার করতে পারবেন। তবে আপনারা হয়ত অনেকেই জেনে থাকবেন একটি এসির ক্যাপাসিটি টেকনোলজি তার পাশাপাশি ইনভার্টার কিনা নন ইনভার্টার সেই সকল বিষয় নিয়েই একটি এসির মূল্য নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। আর এই জন্যই মূলত একেকটি এসির মূল্য একেক ধরণের হয়ে থাকে।

তাই আপনি যদি বেশি খারাপের থেকে একটু ভালোমানের এসি যেমন টর্ক কুলিং টেকনোলজি এবং বিভিন্ন পিউরেশন ডিআই মিডিফিকেশন এই সকল প্রযুক্তি সম্পর্কিত এসি ব্যাবহার করতে চান তাহলে বর্তমান সময়ে আপনাকে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করতে হবে এসি কিনা। কারণ এর নিচে যদি আপনি নিতে যান তাহলে এমন ভালো মানের এসি আপনি কিনতে পারবেন না।

এই এসিগুলো কিনে আপনি লাভবান হতে পারবেন তার কারণ হলো এটি অনেকটাই বিদ্যুৎ সাশ্রয়ি এবং অনেক ভালোমানের সার্ভিস দিয়ে থাকে। এই কোম্পানির ওপরে সকলেই বিশ্বাস রাখে কারণ এই ওয়ালটন হলো বাংলাদেশি একটি কোম্পানি। তার পাশাপাশি এই কোম্পানির পণ্যও অনেকটাই গুণে এবং মানে ভালো। তাই আপনি কমদামে এই কোম্পানির এসি দেশের বাজার থেকেই কিনে নিতে পারবেন।

হাফ টন এসির দাম কত

ওয়ালটন এসি প্রাইস ইন বাংলাদেশ জানতে এসে সবার প্রথমেই সকলে যেই এসিটির খোজ করেন সেটি হলো হাফ টন এসির দাম কত? আজকের এই পাঠের মধ্যে আপনাদের এই সম্পর্কেই জানাবো। আপনিও যদি এমন ছোটখাটো ওয়ালটনের এসি কিনে ব্যাবহার করতে চান তাহলে এই অংশটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

গরমের সময়টাতে এসি আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ডিভাইসে পরিণত হয়েছে। তাই আমরা সকলেই চাই বাসা বাড়িতে অথবা অফিসে এই এসি ব্যাবহার করার জন্য। তবে আপনি যদি ছোটখাটো একটি এসির মধ্যে হাফ টন এসি কিনতে চান তাহলে প্রথমেই আপনাকে জানাই এই এসির দাম বাজার অনুসারে কিছুটা কম অথবা বেশি হতে পারে।
বর্তমান সময়ে বাজারে হাফ টন এসির দাম প্রায় ৫০ হাজার টাকা হতে শুরু করে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত রয়েছে। তবে এই এসির দাম এর ভেতরে ব্যাবহারকৃত প্রযুক্তি এবং এর ক্যাপাসিটির ওপরে নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়। এছাড়াও এটি কেমন পরিমাণে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে সেটি নির্ভর করেই এর দাম নির্ধারন করা হয়ে থাকে।

এসি ক্রয় করার পরে এটি ইনস্টলেশনের খরচ আরো অনেক বড় খরচ হতে পারে। এটি ইনস্টলেশনের জন্য অতিরিক্ত করে পাইপ, পাওয়ার সাপ্লাই তার সাথে আরো অনেক প্রয়োজনীয় উপকরণ ক্রয় করতে হয়। তাই আপনি যখন একটি এসি কিনতে যাবেন তার পূর্বে এটি বিবেচনা করে তারপরে ক্রয় করা উচিত হবে।

ওয়ালটন ১ টন এসির দাম কত

আপনারা যারা একটু বড় সাইজের ওয়ালটনের এসি কিনতে চাচ্ছেন তাদের অবশ্যই ওয়ালটন এসি প্রাইস ইন বাংলাদেশ এবং ওয়ালটন ১ টন এসির দাম কত সেই সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত হবে। আপনি যদি এমন বাসা বাড়িতে অথবা কোন অফিসে ব্যাবহার করার জন্য একটু বড় সাইজের ওয়ালটনের এসি ক্রয় করতে চান তাহলে আর্টিকেলের এই অংশটুকু আপনার জন্য।
ওয়ালটন ১ টন এসির দাম কত
এই পাঠের মধ্যে আমরা বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে জানতে পারবো ওয়ালটন ১ টন এসির দাম কত এবং তার সাথে এই সকল এসিতে কেমন ধরণে ফিচার থাকছে সেগুলো নিয়ে বিস্তারিত জানতে পারবো। এছাড়াও কোন মডেলের এসির সাথে কেমন ফিচার রয়েছে সেটিও জানতে পারবো আজকের আই আর্টিকেল থেকে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।

WSI-INVERNA (SUPERSAVER)-12F [SMART PLASMA]
  • ফাংশানঃ Cooling
  • ঠান্ডা করার ক্ষমতাঃ ৩৫১৭
  • প্রয়োজনীয় ভোল্টেজঃ 230V ~ 50Hz
  • রেট করা ইনপুট পাওয়ারঃ ৯২৫
  • EER: 3.8
  • BTU/hr: ১২,০০০
  • রেটেড কারেন্টঃ ৪.১
  • স্মার্ট কন্ট্রোলঃ এপ ব্যাবহার করে।
  • মূল্যঃ ৫৫,৯৫০ টাকা
  • এক্সচেঞ্জ মূল্যঃ ৪৪,৭৫০ টাকা
WSI-KRYSTALINE-12F [SMART PLASMA]
  • ফাংশানঃ Cooling
  • ঠান্ডা করার ক্ষমতাঃ ৩৫১৭
  • প্রয়োজনীয় ভোল্টেজঃ 230V ~ 50Hz
  • রেট করা ইনপুট পাওয়ারঃ ১১২০
  • EER: 3.14
  • BTU/hr: ১২,০০০
  • রেটেড কারেন্টঃ ৪.৮৬
  • স্মার্ট কন্ট্রোলঃ এপ ব্যাবহার করে।
  • মূল্যঃ ৫২,৮৫০ টাকা
  • এক্সচেঞ্জ মূল্যঃ ৪২,৫৫০ টাকা
WSI-OCEANUS (VOICE CONTROL)-12F [UV-CARE]
  • ফাংশানঃ Cooling
  • রেটেড কারেন্টঃ ৪.৮৬
  • EER: 3.14
  • BTU/hr: ১২,০০০
  • রেট করা ইনপুট পাওয়ারঃ ১১২০
  • ঠান্ডা করার ক্ষমতাঃ ৩৫১৭
  • প্রয়োজনীয় ভোল্টেজঃ 230V ~ 50Hz
  • মূল্যঃ ৫৩,৮৫০ টাকা
  • এক্সচেঞ্জ মূল্যঃ ৪৩,০৫০ টাকা
WSI-RIVERINE-12F
  • ফাংশানঃ Cooling
  • ঠান্ডা করার ক্ষমতাঃ ৩৫১৭
  • প্রয়োজনীয় ভোল্টেজঃ 230V ~ 50Hz
  • রেট করা ইনপুট পাওয়ারঃ ১১২০
  • EER: 3.14
  • BTU/hr: ১২,০০০
  • রেটেড কারেন্টঃ ৪.৮৬
  • মূল্যঃ ৪৯,৯৯০ টাকা
  • এক্সচেঞ্জ মূল্যঃ ৪০,১২০ টাকা
ওয়ালটন কোম্পানির এক টন ওজনের এসি বলতে মূলত এসির কুলিং সিস্টেমকে বুঝানো হয়েছে। আর এই মূল্য নির্ভর করে সেই এসিতে ব্যাবহার করা যন্ত্রপাতির ওপর। যেটিতে যত উন্নতমানে ফাংশন ব্যাবহার করা হয়েছে সেটিতে ততটাই আরো অনেক বেশি দাম নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।

তাই ওয়ালটনের ১টন ওজনের এসির বর্তমান আপনি পেয়ে যাচ্ছেন সর্বনিম্ন ৪৫ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ আপনার বাজেটের মধ্যে। তবে আপনি চাইলে একজন অভিজ্ঞ ইলেক্ট্রেশিয়ান নিয়ে গিয়ে তাকে দিয়েই ভালো করে যাচাই বাছাই করে এই একি কিনতে পারেন। তাতে করে আপনিই আরো অনেক বেশি উপকৃত হবেন।

ওয়ালটন ১.৫টন এসির দাম কত

আমরা তো সকলেই ইতিপূর্বে ওয়ালটন এসি প্রাইস ইন বাংলাদেশ এবং তার সাথে সাথে ওয়ালটন ১ টন এসির দাম কত সেই সম্পর্কে জানতে পেরেছি। এখন আপনাদের মধ্যে আবার অনেকেই জানতে চান ওয়ালটন ১.৫টন এসির দাম কত সেই সম্পর্কে। আপনিও যদি সেই সম্পর্কে জানতে চেয়ে থাকেন তাহলে এই আর্টিকেলের এই অংশটুকু আপনার জন্য। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।

ওয়ালটন ১.৫টন এসির বর্তমান ফিচার হিসেবে আপনি পেয়ে যাচ্ছেন ফুল কুলিং সিস্টেম। এই এসিতে তার সাথে পাচ্ছেন রেটেড ভোল্টেজ ২২৩ ভোল্ট থেকে ৫০ হার্জ ভোল্ট পর্যন্ত। তার পাশাপাশি আপনি ইনপুট হিসেবে পেয়ে যাচ্ছেন ১২৪০ W। আর এই এসিটির কুলিং ক্যাপাসিটি হলো ৫২৭৫ W।

বর্তমান সময়ে এমন ক্যাপাসিটি যুক্ত ওয়ালটন এসির দাম হলো ৭৩, ২৫০ টাকা। তবে এখন যেহেতু ডিককাউন্ট অফার চলছে তাই আপনি যদি কিছুদিনের মধ্যেই এই ওয়ালটনের এসিটি ক্রয় করেন তাহলে আপনি কিছু টাকা কমেই কিনতে পারবেন। আশা করছি আপনাকে এই সম্পর্কে বোঝাতে সক্ষম হয়েছি। যদি এই সম্পর্কে আপনার কিছু জানার থাকে তাহলে কমেন্ট করে আমাদের জানাতে পারেন।

ওয়ালটন এসির গেরান্টি-ওয়ারেন্টি

আজকের এই পাঠের এতক্ষন ধরে আমরা সকলেই জানতে পারলাম ওয়ালটন এসি প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে। এখন আমরা এই পাঠের মধ্য থেকে জানতে পারবো ওয়ালটন এসির গেরান্টি-ওয়ারেন্টি সম্পর্কে। অনেকেই এই ওয়ালটন কোম্পানির এসি ব্যাবহার করার ক্ষেত্রে এই গেরান্টি-ওয়ারেন্টি সম্পর্কে জানতে চান। তাই পাঠের মধ্যে থেকে আমরা এই সম্পর্কে জানবো চলুন।
ওয়ালটন এসির গেরান্টি-ওয়ারেন্টি
আপনি যদি ওয়ালটন কোম্পানির এসি ক্রয় করতে চান তাহলে আপনি এখান থেকে দুই ধরণের গেরান্টি-ওয়ারেন্টি পাবেন। যেখানে প্রথমটি হলো আবাসিক ব্যাবহারের জন্য এবং দ্বিতীয়টি হলো ব্যাণিজ্যিক ভাবে ব্যাবহার করার জন্য। এটি জানার পরে অনেকের মনে এমন ধরণের প্রশ্ন জাগতে পারে যে, আবাসিক কি আর বাণিজ্যিকই বা কি? তাহলে চলুন এটিও জেনে নেই।

আবাসিক বলতে মূলত বোঝানো হয়ে থাকে বাসা বাড়িকে এবং বাণিজ্যিক বলতে বোঝানো হয়ে থাকে বিভিন্ন বাণিজ্যিক কাজে যেমন ব্যাংক, অফিস, রেস্টুরেন্ট এসব জায়গাকে। তাহলে চলুন কোন ক্ষেত্রে কেমন গেরান্টি-ওয়ারেন্টি দেওয়া হয়ে থাকে এর সুবিধাগুলো কি কি সেই সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

ওয়ালটন এসি আবাসিক ব্যাবহারের জন্য গেরান্টি-ওয়ারেন্টি
  • বিক্রয়োত্তর সেবা ১ বছর (বিনামূল্যে)
  • খুচরা যন্ত্রাংশ গেরান্টি ৩ বছর
  • কম্প্রেসার গেরান্টি ১০ বছর
ওয়ালটন এসি বাণিজ্যিক ব্যাবহারের জন্য গেরান্টি-ওয়ারেন্টি
  • খুচরা যন্ত্রাংশ গেরান্টি ২ বছর
  • কম্প্রেসার গেরান্টি ৫ বছর
  • বিক্রয়োত্তর সেবা ১ বছর (বিনামূল্যে)
তবে আপনি যদি এই গেরান্টি-ওয়ারেন্টি এর সুবিধা ভোগ করতে চান তাহলে আপনাকে কিছু শর্তের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। যদি আপনি সেই সকল শর্তগুলো লঙ্ঘন করেন তাহলে আপনি এখান থেকে কোন প্রকারের সুবিধা ভোগ করতে পারবেন না। সেই সকল শর্তগুলো নিম্নের উল্লেখ করা হলো।
  • যদি এসি ভাড়ায় চালিত করা হয় অথবা যদি সেই এসি অন্য কাউকে দিয়ে পূর্বেই মেরামত করা হয় তাহলে কোন প্রকারের সুবিধা দেওয়া হবে না।
  • এসিতে থাকা সিরিয়াল নাম্বার/বারকোড যদি উঠে যায় বা মুছে ফেলা হয়।
  • যদি পণ্যটি কোন নকল পণ্য হয় অথবা পরিবর্তিত হয়।
  • এই এসির ওয়্যারেন্টিটি শুধুমাত্র কারিগরের উৎপাদন ভুল ত্রুটিগুলি কভার করে, কোম্পানির কর্মীদের দ্বারা যাচাইকরণ স্বপেক্ষে।

ওয়ালটন এসি প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQ)

প্রশ্নঃ Walton AC দাম কত?
উত্তরঃ বর্তমান সময়ে Walton AC সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ লাখ টাকা পর্যন্ত অথবা আপনার বাজেট অনুযায়ি সিমাবদ্ধ। তবে এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করে সেই এসিতে ব্যাবহারকৃত ক্যাপাসিটি, টেকনোলজি, ইনভার্টার নাকি নন ইনভার্টার এই সকল কিছুর উপরে।

প্রশ্নঃ এয়ার কন্ডিশনিং কি?
উত্তরঃ বর্তমান সময়ে এয়ার কন্ডিশনিং বলতে বোঝানো হয়ে এমন একটি যন্ত্র ব্যাবহার করে একটি নির্দিষ্ট স্থানকে তার তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করাকে। যেমন গরমের দিনে এসি ব্যাবহার করে রুমের অতিরিক্ত গরম থেকে রক্ষা করারকে বোঝানো হয়।

প্রশ্নঃ ওয়ালটন এসিতে কোন গ্যাস ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ ওয়ালটন এসিতে ইকো ফ্রেন্ডলি R410 গ্যাস এবং R32 গ্যাস ব্যবহার করা হয়। যেগুলোর শূন্য ওজোন হ্রাস সম্ভাবনা এবং খুব কম গ্লোবাল ওয়ার্মিং রেটিং রয়েছে।

প্রশ্নঃ রুমে এসি কিভাবে কাজ করে?
উত্তরঃ রুমে এসি চালানোর পরে এটি তার পাখার সাহায্য রুমের গরম বাতাসকে একটি পাইপের মাধ্যমে বাহিরে বের করে দেয়। তার সাথে সাথে বাহিরে থেকে যখন রুমের ভেতরে ঠান্ডা বাতাস প্রবেশ করায় সেই সময়টাতে সেই বাতাসকে শীতল করে দেয়। যার কারণে আপনি ঠান্ডা অনুভুত করেন।

শেষ কথা

আজকের আমাদের এই আর্টিকেলের প্রধান আলোচনার বিষয় ছিলো ওয়ালটন এসি প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে। আশা করছি আপনি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যেমে এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। যদি তথ্যগুলো ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করার মাধ্যমে তাদেরকে জানার সুযোগ করে দিতে পারেন। এমন আরো তথ্যবহুল আর্টিকেল প্রতিদিন পড়ার জন্য আমাদের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পেপারস্পট২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url