বঙ্গবন্ধু টানেল রচনাপ্রিয় পাঠক, মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য আপনি কি জানতে চান? তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আজকের এই পোস্টের মধ্যে আমরা আলোচনা করবো মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য সম্পর্কে। এছাড়াও আরো কিছু বিষয়ে এই পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করবো।
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি যদি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকেন তাহলে আপনি স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য গুলো কি? স্বাধীনতা দিবস সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য এবং স্বাধীনতা দিবস নিয়ে কিছু কথা সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাই শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথেই থাকুন।

পেজ সূচিপত্রঃ

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য আপনি কিভাবে উপস্থাপন করবেন সকলের সামনে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো আপনাদেরকে। আশা করছি আপনি এখান থেকে মহান স্বাধীনতা দিবস এর সঠিক বক্তব্য জেনে উপকৃত হবেন। মহান স্বাধীনতা দিবস এর বক্তব্যের শুরুতে আপনাকে অনুষ্ঠানের সকলকে সালাম দিতে। তারপরে মূল বক্তব্য শুরু করতে হবে। কিভাবে বক্তব্য উপস্থাপন করবেন তা চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক।
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। উপস্থিত মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে অত্র প্রতিষ্ঠান কতৃক আয়োজিত আজকের অনুষ্ঠানের উপস্থিত সম্মানিত সভাপতি, প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি, শ্রদ্ধেয় শিক্ষকবৃন্দ এবং ছাত্রছাত্রী বৃন্দ সকলের প্রতি আমার সালাম ও শুভেচ্ছা আসসালামু আলাইকুম।

আমরা সকলেই জানি আজকে ২৬শে মার্চ। বাঙালি জাতির জীবনে এক ঐতিহাসিক দিন। এই দিনে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে। 1971 সালের 25 শে মার্চ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেদের জন্য স্বাধীনতার সংগ্রাম শুরু করে। এই ২৫ মার্চ রাতেই গ্রেপ্তার হয় বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই ২৫ শে মার্চ রাতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সরকার রাতের অন্ধকারে নিরীহ বাঙ্গালীদের উপর হামলা চালায়। নির্বিশেষে বাংলার অসংখ্য মানুষকে তারা হত্যা করে।

এই সময়ে ঢাকার বিভিন্ন স্থানে নির্বিচারে বাংলার মানুষের উপর গোলাবার্ষণ করা হয়। এবং অনেক স্থানে নারীদের উপর নির্যাতন সহপাশবিক আচরণ করা হয়। আর এই হত্যাকাণ্ড টি ছিল তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের সরকারের একটি পাশবিকভাবে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ মধ্যরাতে যখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন তার কিছুক্ষণ পড়বে ২৫শে মার্চ রাত্র বারোটার পরে তিনি বাঙালি স্বাধীনতার ডাক দেন।

আর এই সময় তিনি বাঙালি স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রে স্বাক্ষর করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতা ডাকের প্রেক্ষাপটে 26 শে মার্চ অর্থাৎ পরের দিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষ হতে এম এ হান্নান চট্টগ্রাম শহরের কালুরঘাট স্বাধীন-বাংলা বেতার কেন্দ্র হতে বাংলাদেশের মানুষজনের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ডাক দেন। এম এ হান্নান এর ডাকে মূলত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রটি পাঠ করা হয়।

পরের দিন 27 মার্চ পাকিস্তানের তৎকালীন সেনাবাহিনী মেজর জিয়াউর রহমান সেই একই কেন্দ্র হতে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ডাকের জন্য ঘোষণাপত্র পাঠ করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ঘোষণাপত্র যে বক্তব্যটি বলা হয় সেটি নিম্নে উল্লেখ করা হলো।

"এটাই হয়ত আমার শেষ বার্তা, আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমি বাংলাদেশের মানুষকে আহ্বান জানাই, আপনারা যেখানেই থাকুন, আপনাদের সর্বস্ব দিয়ে দখলদার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে শেষ পর্যন্ত প্রতিরোধ চালিয়ে যান। বাংলাদেশের মাটি থেকে সর্বশেষ পাকিস্তানি সৈন্যটিকে উত্খাত করা এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জনের আগ পর্যন্ত আপনাদের যুদ্ধ অব্যাহত থাকুক।"

তথ্যসূত্রঃ bn.wikipedia

স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য আমরা উপরের অংশটিতে জানতে পারলাম। এই পাঠের মধ্যে আমরা জানবো স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য কি। ২৬শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস এই সম্পর্কে আমরা প্রায় সকলেই জানি। কিন্তু স্বাধীনতা দিবসের কারণ অথবা এর পেছনের ইতিহাস টা কি এই সম্পর্কে আমরা প্রায় অনেকেই সঠিক ভাবে জানিনা। প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলের এই অংশে আমরা স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। জানার জন্য শেষ পর্যন্ত সাথেই থাকুন।
স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য
সবার প্রথমে আমরা এই অংশটিতে জেনে নেব কবে থেকে স্বাধীনতা দিবস শুরু হয়েছিল। ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ হতে শুরু হয় স্বাধীনতা দিবসের রক্তক্ষয়ি মুক্তিযুদ্ধের। দীর্ঘ নয় মাসের এই যুদ্ধের মাধ্যমে অনেক ত্যাগ এবং রক্তের মাধ্যমে আমরা মুক্তিযুদ্ধে বিজয় লাভ করি। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর অর্জিত মহান স্বাধীনতা তারপর থেকেই প্রতিবছর 26 শে মার্চ কে পালন করা হয় বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবস হিসেবে।

এবার আমরা সকলেই স্বাধীনতা দিবসের ইতিহাস সম্পর্কে জেনে নেব। 1947 সালের ধর্মের ইঙ্গিতে জন্ম নেয় ভারত এবং পাকিস্তান নামে দুটি বিভক্ত রাষ্ট্র। কিন্তু ভারতের পশ্চিমে অবস্থিত পশ্চিম পাকিস্তান এবং পূর্ব দিকে অবস্থিত পূর্ব পাকিস্তান এর মধ্যে তৎকালীন বৈরিতার হাওয়া দেখা যাচ্ছিল প্রথম দিক থেকেই। বিশেষ করে অপেক্ষাকৃত শক্তিশালী পশ্চিম পাকিস্তান ভাষা সহজ চাকরি এবং বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার ক্ষেত্রে পূর্ব পাকিস্তানের সাথে বৈষম্যের আচরণ করতে থাকে।

যার ফলশ্রুতিতে 1971 সালের মার্চ মাসে একটি অনিবার্য সংঘাতের সাথে মোড় নেয় পরিস্থিতি। 1971 সালের ২৫ মার্চ গভীর রাতে পশ্চিম পাকিস্তানের সরকার পূর্ব পাকিস্তানের নিরীহ জনগণের ওপর অন্তর্কিত হামলা চালায়। তার সাথে সাথে গ্রেপ্তার করা হয় স্বাধীন বাংলার রূপকার বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। তবে গ্রেফতার করার কিছুক্ষণ পূর্বেই ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে ২৫ শে মার্চ রাতে ১২টার পরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রে স্বাক্ষর করেন।

26 শে মার্চ চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র শেখ মুজিবের স্বাধীনতার জন্য ঘোষণা পত্রটি উচ্চ স্বরের মাইকিং করে শোনানো হয়। পরের দিন সাতাশে মার্চ মেজর জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামের কালুরঘাট এলাকা হতে বঙ্গবন্ধুর পক্ষ হতে স্বাধীনতার পত্রটি পড়ে শোনান। এর মাধ্যমে তিনি পুনরায় স্বাধীনতার ঘোষণা করেন। এর মাধ্যমেই শুরু হয় বাঙালির স্বাধীনতা অর্জনের প্রক্রিয়া। যেখানে সশস্ত্র বাঙালি যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

এবার আমরা ২৬ শে মার্চকে স্বাধীনতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয় কবে সে সম্পর্কে জেনে নেব। এখন আমরা সকলেই জানি যে ২৬ মার্চ কি দিবস। কিন্তু ২৬ শে মার্চ কে স্বাধীনতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয় কখন সে সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালের 22 জানুয়ারি প্রকাশিত একটি বিশেষ প্রজ্ঞাপনে ২৬ মার্চকে বাঙালির স্বাধীনতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। তার পাশাপাশি সরকারিভাবে এই দিনটিকে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়।

জাতীয় জীবনে আমাদের জন্য স্বাধীনতা দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম। এই দিনটি বাঙালির জীবনে নিয়ে আসে একই সাথে আনন্দ, বেদনা, গৌরবের এবং অর্জনের গভীর অনুভূতি। একদিকে হারানোর কষ্ট অন্যদিকে মুক্তির আনন্দ। তবে শেষ দিকে সবকিছু ছাড়িয়ে স্বাধীনতা প্রাপ্তির এক অপার আনন্দই অনেক বড় হয়ে ওঠে প্রতিটি বাঙালির কাছে। গৌরব উজ্জ্বল এই দিনটি প্রতিবছর প্রতিটি বাঙালির কাছে নিয়ে আসে আত্মত্যাগ মহিমা এবং আনন্দের দিন নিয়ে।

স্বাধীনতা দিবস সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য জানার পরেই আমাদেরকে জানা প্রয়োজন পরে এই স্বাধিনতা দিবসের পাঁচটি বাক্য সম্পর্কে। এই পাঠের মধ্যে আমরা স্বাধীনতা দিবস সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য অথবা তার বেশি তুলে ধরার চেষ্টা করবো। যেখান থেকে আপনার পছন্দ অনুযায়ি যেকোন পাঁচটি বাক্য নিয়ে আপনি ব্যাবহার করতে পারেন। তাহলে চলুন আর বেশি দেরি না করে শুরু করা যাক।

১। বাংলাদেশের বিজয়ের সূচনা শুরু হয় এই ছাব্বিশে মার্চের মধ্য দিয়ে।

২। বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এই ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস কে উদযাপন করার জন্য বাংলাদেশের সকল মানুষকে সম্বোধন করে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।

৩। পতাকা উত্তোলন করার সময় বাংলার জাতীয় সংগিত গাওয়া হয়। যেটি বাংলার হৃদয়কে করে তোলে গৌরবউজ্জ্বল এবং উদ্দিপনাপূর্ণ।

৪। এই স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশের বিমান বাহিনী তাদের যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে মহাকাশে বিভিন্ন ধরনের জিনিস তৈরি করে দেখান।

৫। স্বাধীনতা দিবস আমাদের সকল তারুণ্যের হৃদয়কে দেশপ্রেমী পরিপূর্ণ এবং জাতীয়তাবাদের পরিপূর্ণ করে তোলে। তার পাশাপাশি এটি বাংলাদেশের জন্য স্বাধীনতা সংগ্রামী ও আত্মত্যাগী ভাই-বোনদের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

৬। বাংলার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ছোট শিশুরা বিভিন্ন ধরনের মুক্তিযোদ্ধার পোশাক পরার মাধ্যমে এবং বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বাংলার মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান জানায়।

৭। পঁচিশে মার্চ রাতে ১২টার পরে অর্থাৎ ২৬ শে মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রে স্বাক্ষর করেন।

৮। এই ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তার ঢাকার বাস ভবন থেকে গ্রেফতার করা হয়।

৯। বাংলার ইতিহাসের সূচনা শুরু হয় এই স্বাধীনতার দিবসের মধ্য দিয়েই।

স্বাধীনতা দিবস নিয়ে কিছু কথা

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য দেওয়ার সময়ে অবশ্যই আপনাকে স্বাধীনতা দিবস নিয়ে কিছু কথা স্মরণ রাখতে হবে। তা নাহলে আপনি এই বক্তব্যটি সুন্দর করতে পারবেন না। তবে কোন কথাগুলো আপনাকে স্মরণ রাখতে হবে চলুন তাহলে এখন আমরা জেনে নেই।
স্বাধীনতা দিবস নিয়ে কিছু কথা
একটি দেশের স্বাধীনতা রক্ষার জন্য স্বাদীনতাকে মর্যাদা দেওয়া উচিত এবং এটি আমাদের জন্য একটি জাতীয় কর্তব্য। আসুন আমরা সকলে মিলে বঙ্গবন্ধুর সর্বশেষ ইচ্ছা অসাম্প্রদায়িক ক্ষুধা দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার চেষ্টা করি। তার মধ্যদিয়ে গড়ে তুলি এক সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ। আর এটিই হোক আমদের অঙ্গিকার।

উপরের দেখানো এই নিয়মে আপনি বক্ত দিবেন। এখান থেকে সম্পূর্ণ বক্তব্য পড়ে নিয়ে আপনি বক্তব্য দেওয়ার পূর্বে একটি সুন্দর করে স্ক্রিপ্ট বানিয়ে নিবেন। তারপরে কিছু সময় একটি আয়নার সামনে দাড়িয়ে প্রাক্টিস করবেন। যদি সম্ভব হয় তাহলে সকলের সামনে দাঁড়িয়ে না দেখে বক্তব্য দেওয়ার চেষ্টা করুন। এটাই হবে আপনার সবথেকে ভালো একটি উপস্থাপনা।

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সাধারণ জিজ্ঞাসা (FAQ)

প্রশ্নঃ 26 শে মার্চ কি?
উত্তরঃ 26 শে মার্চ দিনটি হলো বাঙালির মহান স্বাধীনতা দিবস এবং জাতীয় দিবস।

প্রশ্নঃ স্বাধীনতা দিবস বলতে কি বুঝায়?
উত্তরঃ ২৬ মার্চ দিনটিতে বাংলাদেশ দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধের পরে স্বাধীনতা অর্জন করে। আর এই দিনটিকেই স্বাধীনতা দিবস বলা হয়।

শেষ কথা। মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য আমরা আজকের এই আর্টিকেলে তুলে ধরেছি। আশা করছি আপনারা যারা মহান স্বাধীনতা দিবসে বক্তব্য দিতে চাচ্ছেন তাদের জন্য অনেক বেশি উপকার হবে। এমন আরো আর্টিকেল প্রতিদিন পড়ার জন্য আমদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

Post a Comment

Previous Post Next Post